পৃষ্ঠ পোড়া প্রভাব

প্রতিদিনের ক্রিয়াকলাপের সময় অনেকগুলি ঘটনা যা মানুষের সামনে প্রকাশিত হয়, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হোক না কেন, অনেক কারণেই সর্বাধিক বিখ্যাত পোড়াগুলি। এটি পরিচিত যে ডিগ্রি দ্বারা বিভিন্ন ধরণের এবং বিভাগগুলির পোড়া, প্রথম ডিগ্রি পোড়া যা ত্বকে হালকা প্রভাব ফেলে, দ্বিতীয় ডিগ্রি, যা মাঝারি-তীক্ষ্ণতা, তৃতীয় ডিগ্রী পোড়া ছাড়াও গভীর এবং প্রসারিত ত্বকের অভ্যন্তরীণ স্তরগুলি।

প্রতিটি ধরণের পোড়াগুলির একটি বিশেষ চিকিত্সা রয়েছে এবং রোগীর সুস্থ হয়ে উঠতে সময় সময় লাগে। এই নিবন্ধে, আমরা ছেড়ে যাওয়া প্রভাবগুলি থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু উপায় এবং সেইসাথে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার সময় টিপস দেওয়ার জন্য আমরা প্রথম শ্রেণীর পোড়াগুলিতে মনোনিবেশ করব।

পৃষ্ঠ পোড়া প্রভাব কমাতে পদ্ধতি

বৈদ্যুতিক মিশুক ব্যবহার করে এক গ্লাস জলপাইয়ের তেল সহ সমান পরিমাণে প্রাকৃতিক মেহেদি এবং গমের ময়দা মিশ্রণ করুন এবং মিশ্রণটি দিয়ে আক্রান্ত স্থানটিকে তেল দিন, এটি এক ঘন্টার জন্য রেখে দিন এবং প্রভাবগুলি অদৃশ্য হওয়া পর্যন্ত এই প্রক্রিয়াটি প্রতিদিন পুনরাবৃত্তি করুন।
সমান পরিমাণে প্রাকৃতিক মধু এবং বেকিং সোডা দিয়ে তৈরি একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং এটি পোড়া ত্বকে লাগান। তিন মিনিটের জন্য এটি যত্ন সহকারে ম্যাসেজ করুন, তারপরে গরম জল দিয়ে ভেজানো একটি তোয়ালে দিয়ে অঞ্চলটি মুড়িয়ে রাখুন, ঠান্ডা হয়ে গেলে সরিয়ে ফেলুন এবং ত্বক এর প্রকৃতি প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করুন।
খাঁটি ক্যাস্টর অয়েল দ্বারা প্রভাবিত অঞ্চলটি প্রতিদিন প্রয়োগ করা হয়, তবে এটি মুখে ব্যবহারের জন্য প্রস্তাবিত নয়, কারণ এটি চুলের ঘনত্ব বাড়িয়ে তোলে।
পেঁয়াজের রস আহরণ এবং জ্বলন্ত জ্বলন্ত জ্বলন্ত অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং কোলাজেনের উত্পাদনকে উদ্দীপিত করে, যা ত্বককে তার প্রাকৃতিক আকারে পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।
কমপক্ষে পাঁচ মিনিটের জন্য পোড়া জায়গাগুলি এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল দিয়ে ম্যাসেজ করুন, প্রাকৃতিক উপায়ে কোনও অনাকাঙ্ক্ষিত প্রভাব দূর করতে সহায়তা করে।
ম্যাসেজের প্রভাবগুলিতে অ্যালোভেরার পাতা থেকে উত্পাদিত জেলগুলির ব্যবহার দিনের বেলা বেশ কয়েকবার জ্বলতে থাকে, ত্বক তার স্বাস্থ্যের জন্য প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত।

পৃষ্ঠ পোড়া ব্যথা হ্রাস করার পদ্ধতি

পানি: 15 থেকে 25 ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে তাপমাত্রা সহ প্রভাবিত অঞ্চলটি ধৌত করা সংক্রমণের ব্যথা এবং ব্যথা থেকে মুক্তি দেয় এবং ত্বকের লালচেভাব কমায়।
সরিষার: সরিষায় পোড়া মজাদার বৈশিষ্ট্য রয়েছে, এটি প্রভাবিত জায়গাগুলিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে এবং এক ঘন্টার এক চতুর্থাংশ রেখে যায় এবং তারপরে ঠান্ডা জলে শরীর ধুয়ে দেয়।
সোডিয়াম বাই কার্বনেট: সোডিয়াম বাইকার্বোনেট গুঁড়ো অল্প পরিমাণ জলের সাথে মিশ্রিত করা যায়, মিশ্রণটি জ্বলতে থাকে এবং একটি প্লাস্টিকের idাকনা দিয়ে coveredেকে এক ঘণ্টার কমপক্ষে চতুর্থাংশ রেখে যায়।
মধু: মধু পোড়া ও বেদনা নিরাময়ের অন্যতম কার্যকর উপাদান হ’ল ঠাণ্ডা জল এবং মধু দিয়ে অঞ্চলটি ধুয়ে এবং বেশ কয়েক ঘন্টা ধরে গেজের প্যাচ দিয়ে জড়িয়ে রাখুন এবং আবার ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন এবং পুনরায় পুনরুদ্ধার করুন oney প্রক্রিয়া যখন ব্যথা।
ডিমের সাদা অংশ: প্রাকৃতিক কোলাজেন রয়েছে, যা ছোটখাটো পোড়া রোগের চিকিত্সার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি প্রভাবিত অঞ্চলে প্রয়োগ করতে ব্যবহৃত হয়, এক ঘন্টা চতুর্থাংশের জন্য রেখে দিন, তারপর ঠান্ডা জলে অঞ্চলটি ধুয়ে ফেলুন।