একটি পরিবারে জন্ম নেওয়া প্রতিটি শিশু তার বা তার পরিবারের এবং যারা তাকে চিনে তাদের অন্তরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। শিশুরা Godশ্বরকে ভালবাসে এবং ofশ্বরের নেয়ামত হিসাবে বিবেচিত হয়। যে কোনও মানুষের জন্য যিনি তার সন্তানদের বংশবৃদ্ধির আশীর্বাদ সহকারে আশীর্বাদ লাভ করতে চান এবং তাঁর বংশের নাম প্রজনন ও জন্মের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্মে উত্তরাধিকারসূত্রে রেখে, জমি পুনর্নির্মাণ হবে, নগরায়ন প্রতিষ্ঠিত হবে এবং জীবন থাকবে গ্রহে সাফল্য লাভ করুন
Godশ্বর আমাদের তাঁর প্রিয় বইতে আমাদের বাচ্চাদের যত্ন নেওয়ার এবং তাদের সর্বোত্তম আগ্রহের যত্ন নেওয়ার জন্য এবং তাদের ভালভাবে লালন করতে বলেছেন যে তারা আগামীকালকের নেতা এবং অন্যদের জন্য আদর্শ মডেল এবং ভবিষ্যতের নির্মাতা এবং তাদের প্রভাবিত করে এমন সমস্ত কিছুর জন্য শক্তিশালী হোক। তাদের জীবনে এবং যা কিছু বাঁচার সময় তাদের বিরোধিতা করে, (সালাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শিশুদের তাদের প্রতি তাদের যত্ন ও যত্ন দিয়েছেন। নবী ছিলেন সর্বোত্তম ও উত্তম। জনসাধারণের সাথে কাউন্সিল, এবং কুরাইশের প্রবীণ নেতা ও নেতৃবৃন্দ।
এই নিবন্ধে আমরা এমন কিছু পদক্ষেপ উল্লেখ করব যা তাদের নবজাতক সন্তানের মধ্যে কিছু জ্ঞানীয়, সংবেদনশীল এবং বৈষম্যমূলক দক্ষতা বিকাশের জন্য অবশ্যই মা এবং পিতাকে অনুসরণ করতে হবে যাতে শিশু তার চারপাশে এবং তার চারপাশের সমস্ত কিছুর সাথে যোগাযোগ করতে পারে। নবজাতক এবং ছয় বছর বয়সী তার চারপাশের সমস্ত কিছু যা তিনি দেখেন, শিখেন এবং শুনেন সেগুলি থেকে পান। ছয় বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চারা স্পনসের মতো যা সহজেই সবকিছুকে আকর্ষণ করে। ধীরে ধীরে তাদের সন্তানের দক্ষতা বিকাশের জন্য পিতামাতার এই সময়কালের বিশেষত সুবিধা নেওয়া উচিত।
পদক্ষেপগুলি নিম্নরূপ:
প্রথম: শিশুর সামনে তার নামে জিনিসগুলির নামকরণ করা, যাতে তিনি সময়ের সাথে সাথে সেগুলি আলাদা করতে পারেন এবং তাদের নামগুলি জানতে পারেন এবং তাই পরে কথা বলা সহজেই শিখতে পারেন।
দ্বিতীয়: মুখের আওয়াজ এবং ভাবগুলি অনুকরণ করে, যদি শিশু কোনও শব্দ জারি করে তবে মা শব্দটি ডাকবে এবং ধীরে ধীরে শিশু traditionতিহ্য শুরু করার জন্য অন্যান্য আওয়াজ দেওয়ার চেষ্টা করবে।